চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে মডেল ম্যাংগো প্রজেক্ট পরিদর্শন করলেন উপজেলা ও পৌর প্রশাসনসহ কৃষি ও অন্যান্য বিভাগের কর্মকর্তারা। ১৪ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে প্রায় ৫০ জন প্রতিনিধি শিবগঞ্জ উপজেলার পরিষদ ও খাদ্য গোডাউনের পশ্চিমে মডেল ম্যাংগো প্রজেক্টটি পরিদর্শন করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ডঃ পলাশ সরকার,শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল হায়াত,পৌর মেয়র সৈয়দ মনিরুল ইসলাম,ডাঃ রবিউল ইসলাম,ডাঃ তড়িৎ কুমার,ডাঃ মামুন উর রশিদ,চাঁপাইনবাবগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম গোলাম সারওয়ার মুর্শেদ, আর.ই সফিকুল ইসলাম বিপ্লব, ম্যাংগো ফাউন্ডেশনের আহŸায়ক ও মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কুদ্দুস,কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওঃ নবিবুর রহমান,সহকারী কমিশনার ( ভূমী) জুবায়ের আহমেদ,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম,সমাজসেবা কর্মকর্তা কাঞ্চন কুমার দাস,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম,যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান,জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা বাবুল আকতার,সহকারী শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় মসজিদের সাধারণ সম্পাদক তোহুরুল আনাম,উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন,কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সুনাইন ইন বিন জামান ,উপসহকারী কুষি কর্মকর্তা গোলাম আজম কনক,মোঃ রাশেল,আম উদ্যোক্তা মাসুদ রানা,শিবগঞ্জ বহুমূখী ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক কেতাবুল আলমসহ মিডিয়াকর্মী, জনপ্রতিনিধি,ও সুশিল সমাজের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধিরা বাগান পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এভাবে অন্য উদ্যোক্তা ও বাগান মালিকদের এগিয়ে আসা উচিত, গুড এগ্রিকালচার প্র্যাকটিস ( গ্যাপ) পদ্ধতিতে আম উৎপাদন করলে দেশে ও বিদেশে আমের চাহিদা বাড়বে,উদ্যোক্তা ও উৎপাদনকারীরাও লাভবান হবে। তার আরো বলেন,আহসান হাবিবকে অনুসরণ করে কৃষি বিভাগ, উপজেলা ও পৌর প্রশাসনের পরামর্শ নিয়ে অনেক নতুন উদ্যোক্তা তৈরী হয়েছে।
মডেল ম্যাংগো প্রজেক্টের উদ্যোক্তা,ম্যাংগো ফাউন্ডেশনের সদস্য সচিব ও গণমাধ্যমকর্মী আহসান হাবিব অতিথিদের নিজের তৈরী কাঁচা আমের জুস দিয়ে আপ্যায়ন করেন।
ভিন্নধর্মী মডেল ম্যাংগো প্রজেক্টের একক উদ্যোক্তা আহসান হাবিব আমচাষীদের সব বিষয় নিয়ে দাবী উপস্থাপন,সমস্যা নিয়ে সভা সেমিনার করাসহ কয়েকবছর থেকে অর্গানিক ও নিরাপদ আম উৎপাদনে জড়িত আছেন। তিনি একজন কন্টাক্ট ফার্মার হওয়ায় তার কাছ থেকে বায়াররা আম নিয়ে বিদেশে রপ্তানী করেন। উদ্যোক্তা আহসান হাবিব জানান এবার বাগান বর্ধিত করে ব্যানানা,কাটিমন ও গৌড়মতি আমের জাত পরিবর্তন হলে বিগত দিনের চেয়ে আরো বেশী উন্নত জাতের নিরাপদ আম উৎপাদিত হবে প্রজেক্টের বর্ধিত অংশে।
Leave a Reply