নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
মোজাম্মেল হক পিতাঃ-মৃতঃ-আব্দুল্ল্যাহ,মাতাঃ-মৃতঃ-মরিয়ম নেছা,বাড়ি নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার ৮নং ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড দক্ষিণ সোনাখুলী এলাকায়।৬ভাই ১বোনের মধ্যে চতুর্থ। তিনি একজন সফল মানুষ উন্নায়নের ধারাবাহিগতায় আর মানব প্রেমের উজ্জ্বল উদাহরন।শৈশব থেকে দেশ প্রেমকে হৃদয়ে লালন করে সৃষ্টি করেছেন অসাধারন নৈপূর্নতার কারিশমা গুলো।তিনি মানুষকে বুঝিয়ে দিয়েছেন যিনি ভালবাসতে জানেন তাকেই ভালবাসতে হবে।জননন্দিত এই মানুষটি ১৯৬৯সালে জলঢাকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস,এস,সি,১৯৭২সালে নীলফামারী কলেজ (বর্তমানে সরকারী)থেকে এইচ,এস,সি সেখানে পড়াশুনা করা অবস্থায় ছাত্র রাজনীতিতে জরিয়ে পড়েন।সেখানে তিনি জাসদ এর কলেজ শাখা সহ সভাপতি ছিলেন। ১৯৭৭সালে রংপুর সিটি কলেজ (বর্তমান রংপুর সরকারী কলেজ)থেকে বি,এ পড়া অবস্থায় তিনি কলেজ শাখা জাসদ এর সহ সভাপতি ছিলেন।সেখান থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করেন।পড়াশুনা করা অবস্থায় ১৯৭২সালে এইচ,এস,সি পাশ করার পড়ে ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়নের সোনাখুলী উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন।চাকুরী অবস্থা তিনি ১৯৮৬সালে ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে অল্প ভোটের ব্যাবধানে হেরে যান।তবে তার মনোবল হারায় নাই,তাই তিনি পুনরায় ১৯৯২সালে ইউপি নির্বাচন ১৯৯৭সালের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অংশ গ্রহন করে বিপুল ভোটের ব্যাবধানে পর পর দুইবার নির্বাচিত হন।পরবর্তীতে ২০০৩-২০১৬ পযর্ন্ত তিন নির্বাচনে তিনি অল্প ভোটের ব্যাবধানে নির্বাচিত হতে পারে নাই।ছাত্র জিবনে থেকে শুরু করে ১৯৮১সাল পযর্ন্ত তিনি জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল(জাসদ)সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত ছিলেন।পরবর্তীতে ১৯৮১সালের শেষের দিকে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে যোগদান করেন।১৯৮১-২০১৩পযর্ন্ত ডিমলা উপজেলা শাখার আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।২০১৩ সালে বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়ন শাখার সভাপতি হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করেন।২০১৯সালে ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়ন শাখার আওয়ামীলীগে সভাপতি পদে নির্বাচন করে বিপুল ভোটের ব্যাবধানে নির্বাচিত হন।তিনি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করার জন্য ন্যায় নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদি এই নেতা তার ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নায়ন ও সামাজিক উন্নায়ন মূলক কাজ করে যাচ্ছন, মসজিদ , মন্দির, রাস্তাঘাট সংস্কার , ঈদগাহ মাঠ, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ, মাদক, সন্ত্রাস নির্মূল, ব্রীজ কালভার্টসহ বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয়ে উন্নায়ন করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তার এ অসাধারন ভূমিকার জন্য অত্র ইউনিয়নের জনসাধারন অত্যান্ত সন্তোষ্ট। ফলে মোজাম্মেল হকের উন্নয়ন মূখি নাম এখন সর্বত্র।মোজাম্মেল হক ব্যক্তি জিবনে তিনি একজন সাদামনের মানুষ-উন্নায়নের কলাকৌসুলী ও মানবতায় নিজেকে প্রসারিত করার যে প্রয়াস গুলো তিনি করেছেন। তা নিঃসন্দেহে প্রসংশার বলেন অত্র ইউনিয়নের তরুন,যুবক, বয়োবৃদ্ধা সহ সকলে।
এ বিষয়ে মোজাম্মেল হকের সাথে একান্ত স্বাক্ষাতে বলেন, ছোটবেলা থেকে বাবার অনুপ্রেরণায় আদর্শে উৎজিবীত হয়ে পড়াশুনার পাশাপাশি ছাত্র রাজনীতির সাথে জরিয়ে পড়ে এখন পযর্ন্ত আছি। শিক্ষক জীবনে থেকে ইউনিয়ন বাসীর জন্য কিছু উন্নায়ন মুলক কাজ করার জন্য ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন দুবার জয়ী হওয়ার পর থেকে সুখে দুঃখে মানুষের পাশে থেকে সেবা করার চেষ্টা করছি।চেয়ারম্যান থাকা অবস্হায় স্কুলে ঠিক মত উপস্থিত থাকতে না পাড়ায় ম্যানেজিং কমিটির সদস্যবৃন্দ বরখাস্ত করেন।তবু ও এলাকাবাসির কাছ থেকে দুর সরে যাইনি,,,পাশে আছি মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত পাশে থাকবো।আমাকে যদি ইউনিয়ন বাসি ভালবেসে তাদের সুখে দুঃখে পাশেঁ থাকে কাজ করার সুযোগ দেন, এজন্য ইউনিয়নের সকল শ্রেনীর মানুষের কাছে দোয়া ও আর্শিবাদ প্রার্থী।
Leave a Reply