সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি : নওগাঁর সাপাহার উপজেলার তিলনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সংগঠন কে শক্তিশালী করতে আগামী ২২ নভেম্বর সম্মেলনে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে পেতে চান সাংবাদিক হাফিজুল হক কে ঐ এলাকাবাসী। সম্মেলনকে সামনে রেখে নড়েচড়ে উঠেছে তৃণমূল পর্যায়ে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী ও সমর্থকরা। দলের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা অনুযায়ী চলছে তৃণমল নের্তৃত্ব নির্বাচন। দলীয় ভীত গতিশীল করতে প্রতিটি ওয়ার্ড চষে বেড়াচ্ছেন দলীয় পদ প্রত্যাশি নেতা কর্মীরা। গ্রামে গ্রামে চলছে বিভিন্ন পদ প্রার্থী সমর্থকদের পক্ষে বিপক্ষে গুনজন। এর মধ্যে অন্যতম তিলনা ইউনিয়নের ভাগপারুল গ্রামের আওয়ামীলীগ পরিবারের সদস্য সাংবাদিক হাফিজুল হক। সরেজমিনে জানা যায়, সম্মেলনে জয়ী হতে সভাপতি, সাধারন সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে একাধিক ব্যাক্তি নিজ নিজ আগ্রহ প্রকাশ করে ছুটছেন নেতা কর্মীদের সমর্থন আদায়ের লক্ষে। এর মধ্যে ব্যতিক্রমরূপে উঠে আসে ন্যায়নীতিবান কঠোর পরিশ্রমি আপোশহীন সফল সংগঠক দলের নিবেদিত প্রান হিসাবে পরিচিত সাংবাদিক হাফিজুল হকের নাম। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হাফিজুল রাজনীতিতে আসেন ১৯৯৭ সালে সাপাহার সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা হিসাবে। এরপর ২০০০ সালে থানা ছাত্রলীগ সম্মেলনে নেতা হিসাবে দায়িত্ব দেয়া হয় তাকে। তারপর থানা যুবলীগের সদস্য হিসাবে সক্রিয় ভাবে দলীয় কার্যক্রমে যুক্ত থাকেন। বর্তমানে তিনি তিলনা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের ১ নং সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসাবে সুনামের সহিত দ্বায়িত্ব পালন করছেন। তার দক্ষ নের্তৃত্বে মুগ্ধ তিলনা ইউনিয়নবাসী। পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনে সততা ও নিষ্ঠার সহিত নের্তৃত্ব দিয়ে আসছেন তিনি। দীর্ঘ দিন যাবৎ ”সৃজনশীল সাংবাদিক প্রতিষ্ঠান” সাপাহার রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি হিসাবেও দ্বায়িত্বে রয়েছেন তিনি। ব্যপক সাড়া জাগিয়ে আলোচিত হয়েছেন শ্রমিক সংগঠক হিসাবে। একান্ত সাক্ষাতকারে সাংবাদিক হাফিজুল জানান, শুধু আমি নয় আমার পরিবারের সকল সদস্য আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত আছেন। বিগত জামাত বিএনপি জোট সরকারের আমলে মিথ্যা মামলা হামলা সহ বিভিন্ন ভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছি আমি ও আমার পরিবার। বর্তমানে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসলে কিছু সুবিধাভোগি হাইব্রিট দলে আর্বিভাব ঘটে। যারা আওয়ামীলীগ লেবাস ব্যবহার করে নানা প্রকার অনিয়ম দূর্নীতি করে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে চলছে, দিনের পর দিন এসব দলীয় লেবাস ব্যবহাকারীদের রুখতে আমাকে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে দেখতে চায় ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী সহ এলাকার সাধারন জনগন।
Leave a Reply