সাকিব আল হাসানকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি। জুয়াড়ির কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়ে সেটি রাজি না হলেও বিষয়টি আইসিসি বা ক্রিকেট বোর্ডকে অবহিত না করার অপরাধে তাকে এ শাস্তির সন্মুখীন হতে হয়। তবে এক বছরের শাস্তি স্থগিত করা হয়েছে।
সাকিবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কথা বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, সাকিব আল হাসান বাংলাদেশের প্রতিভাবান ক্রিকেট খেলোয়াড়। যে ঘটনা ঘটেছে তা খুবই দুঃখজনক। আশা করবো এ ধরনের ঘটনা আর ঘটবে না।
সাকিবকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে তিনি যদি অপরাধের পুনরাবৃত্তি না করেন, তবে তার এক বছরের শাস্তি কমানো হবে। সেক্ষেত্রে তিনি ২০২০ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ক্রিকেটে ফিরতে পারবেন। তবে আপাতত তিনি সব ধরনের ক্রিকেট থেকেই নিষিদ্ধ থাকছেন।
তিনি কিন্তু ম্যাচ ফিক্সিং করেননি। তার কাছে আসা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাবের কথা আইসিসি বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাননি। এটাই তার অপরাধ। তবে তা আরো বেশি গুরুতর বলে মনে হয়েছে, তিনি একাধিকবার কাজটি করেছেন। তার কাছে কয়েকবার ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব এসেছিল। কিন্তু তিনি কোনোবারই তা প্রকাশ করেননি। ফলে বড় ধরনের কলঙ্ক পড়ে গেল তার ক্যারিয়ারের ওপর। বাংলাদেশের ক্রিকেটও কলঙ্কিত হলো।
Leave a Reply