শিরোনাম
রাণীনগরে আলোচিত মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার-বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাটে নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ পালিত-বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাটে মহানন্দা নদীতে গোসল করতে গিয়ে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু-বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাটে ৩টি মোটরসাইকেলসহ অন্তঃজেলা চোর চক্রের ৪জন গ্রেফতার-বরেন্দ্র নিউজ ঢাকাস্থ ভোলাহাট উপজেলা সমিতির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত -বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাটে বিশিষ্টজনদের সম্মানে জামায়াতরে ইফতার-বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাটে ১০ বোতল ফেনসিডিলসহ ২ জন গ্রেফতার-বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাটে সাংবাদিকদের সাথে ইফতার করলেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী খালেক-বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাটে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের সাংবাদিকদের সাথে ইফতার-বরেন্দ্র নিউজ কুড়িগ্রামে স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উদযাপন-বরেন্দ্র নিউজ ভোলাহাট উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হতে চান হুসেন আলী-বরেন্দ্র নিউজ
আমের রাজধানীর আম জনতার ২ হাজার কোটি টাকার আম রপ্তানীতে জটিলতা অর্থনৈতিক গুরুত্ব সমস্যা ও সম্ভাবনা-বরেন্দ্র নিউজ

আমের রাজধানীর আম জনতার ২ হাজার কোটি টাকার আম রপ্তানীতে জটিলতা অর্থনৈতিক গুরুত্ব সমস্যা ও সম্ভাবনা-বরেন্দ্র নিউজ

আহসান হাবিব :
বাংলাদেশে আমের উৎপাদন প্রতিনিয়ত বাড়ছে। কৃষিসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নানামুখী উদ্যোগে বাংলাদেশে বর্তমানে বিশ্বে আম উৎপাদনে ৭ম স্থানে। কিন্তু আম রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য অবস্থানে নেয় বাংলাদেশ। কয়েকটি চ্যালেঞ্জ থাকায় রপ্তানিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ। আমদানী ও রপ্তানীকারকরা আম রপ্তানীর প্রধান অন্তরায় হিসেবে মনে করেন ‘ট্রান্সপোর্ট কস্ট বেশী ও নীতিমালা না থাকাকে।
চঁাপাইনবাবগঞ্জে প্রতিবছর দুই হাজার কোটি টাকার আড়াই লক্ষ মেট্রিকটন আম উৎপাদন হয়। এ সময় কর্মযজ্ঞে জড়িত থাকে চঁাপাইনবাবগঞ্জ জেলার পঁাচ লক্ষাধীক মানুষ । চঁাপাইনবাবগঞ্জের অর্থনীতিতে জোরালো ভূমিকা রাখে আম।
চঁাপাইনবাবগঞ্জের ক্ষিরসাপাতী আম পেয়েছে জিআই পন্যের স্বীকৃতি। এরপরও নানান কারনে আম রপ্তানীতে নানান জটিলতা থাকায় পিছিয়ে পড়ছে অর্থনীতিতে অবদান রাখা আম। বাংলাদেশের আম অন্য যেকোন দেশের আমের চেয়ে স্বুস্বাদু হলেও নানান কারনে রপ্তানীতে টিকতে পারছেনা।
আম রপ্তানীকারকরা জানান,আম রপ্তানীতে দেশে তেমন নীতিমালা না থাকা একটা বড় সমস্যা এছাড়াও কার্গো বিমানে ভাড়া বেশী ও বিমান লোডারদের স্মোথলি লোড না করার জন্য আম নস্টের ঝুকি থাকে।
চঁাপাইনবাবগঞ্জে রয়েছে আম বিজ্ঞানী,রয়েছে আগের আম গবেষনা কেন্দ্র প্রবর্তিত আঞ্চলিক উদ্বানত্বত্ত চঁাপাইনবাবগঞ্জে রয়েছে গবেষনা কেন্দ্র ও বিশাল এলাকা, রয়েছে উন্নতজাতের আম সম্প্রসারণের জন্য হর্টিকালচার সেন্টার। কিন্তু চঁাপাইনবাবগঞ্জের যেসব আম রপ্তানী হবে সে সব আম পরীক্ষা করাতে আমদানী ও রপ্তানীকারকদের যেতে হয় ঢাকা শ্যামপুর কোয়ারেন্টাইনে। এতে আমাদনী-রপ্তানীকারকদের অনেক জটিলতা হয়। সরকার ইচ্ছা করলেই জটিলতা ও ভোগান্তী এড়িয়ে সহজেই চঁাপাইনবাবগঞ্জে কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করতে পারেন। ভোগান্তী কমা ও রপ্তানীতে জটিলত এড়িয়ে চঁাপাইনবাবগঞ্জে সহজে কোয়ারেন্টাইন সুবিধা করা সম্ভব তাই সবার দাবী চঁাপাইনবাবগঞ্জে কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করার।
অনেক রপ্তানীকারক ঢাকায় বসে ঢাকা থেকেই আম কিনে কোনভাবে কোয়ারেন্টাইন থেকে সনদ নিয়ে আম পাঠানোর ফলে বিদেশে প্রকৃত ও স্বাস্থ্যসম্মত আম না হওয়ায় আমদানীতে আগ্রহ কমায় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন চঁাপাইনবাবগঞ্জের প্রকৃত আমচাষীরা। চঁাপাইনবাবগঞ্জে প্রকৃত আমচাষীদের কাছ থেকে আম কিনে রপ্তানী করলে রপ্তানীকারকদের কম ঝুকি buy yahoo accounts
েত পড়তে হবে। পাশাপাশি স্থানীয় কৃষি বিভাগের তদারকিতে আম বাগানের আম রপ্তানী না হলে যেমন তাদের অবমূল্যায়িত করা হবে তেমনি প্রকৃত চাষীরাও খরচ বেশী হলেও ভালমানের আম উৎপাদনে নিরুৎসাহিত হবেন। হবেন আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ।
ঢাকায় কোয়ারেন্টাইন করার পাশাপাশি যেসব আম রপ্তানী হয় তার নমুনা বাংলাদেশ কৃষি গবেষনা কাউন্সিল (বিএআরসি ) এর পেস্টিসাইড এ্যানালাইটিক্যাল ল্যাবরেটরী কীটতত্ব বিভাগে আম পরীক্ষা করে। ইইউ দেশ সমুহে আম রপ্তানীতে কোয়ারেন্টাইন বাধ্যতামূলক।
মডেল আম ফার্মারদের দাবী আম রপ্তানীতে কার্গোভাড়া কমানো এবং রপ্তানীকারকদের প্রনোদোনা প্রদানসহ উৎপাদনকারীদের বীমার ব্যবস্থা করতে হবে। আমের নায্য দাম পাওয়া ও সরবরাহে সমস্যা না থাকলে ক্ষতি কাটিয়ে উঠা সম্ভব। আমচাষীরা মনে করেন, আম সংগ্রহে যান্ত্রিক মেশিন সরবরাহ ও আমদানীকৃত আমের ব্যাগের উপর থেকে রাজস্ব প্রত্যাহার করা দরকার।
আম রপ্তানীতে আরো বেশি সরকারি সহযোগিতার প্রয়োজন। আশির দশকে গার্মেন্টস শিল্পে যেমনভাবে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছিল ঠিক তেমনি আম রপ্তানিতে প্রণোদনা দেওয়া জরুরী। চাঁপাইনবগঞ্জের আম রপ্তানিযোগ্য প্যাকিং নিশ্চিতকরণ, সহানীয়ভাবে সঙ্গনিরোধ সনদের ব্যবস্থা,সহনীয় ভাবে ভ্যাপার হিট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের সুযোগ তৈরি করা,আধুনিক পদ্ধতিতে উৎপাদনে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করতে হবে।
পরিবহন বিমানে ভাড়ার হার সহনীয় না থাকা, আম রপ্তানির জন্য নীতিমালা না থাকা এবং ভ্যাপার ও হট ওয়াটার ট্রিটমেন্ট সুবিধা না থাকার কারনে আম রপ্তানী পিছিয়ে পড়ছে বলে জানান ভেজিটেবুল রপ্তানী ও আমদানীকারকরা।
বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দেশে আমন্ত্রণ জানিয়ে দেশীয় আম বাগান পরিদর্শন করানো,আম রপ্তানি করার জন্য প্যাকেজিং সামগ্রির ওপর ভর্তুকি প্রদান দরকার বলে মনে করেন ভেজিটেবুল রপ্তানী ও আমদানীকারকরা।
এসব সমস্যার সমাধান করা হলে আম রপ্তানির মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে বৈদিশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভাবনার পাশাপাশি উৎপাদক পাবেন নায্যমূল্য।
আঞ্চলিক উদ্যানতত্ব গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তারা মনে করেন, আম উৎপাদনে বাংলাদেশ প্রথম সারির দিকে থাকলেও রপ্তানিতে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। কারণ আধুনিক পদ্ধতিতে আম চাষ ও উন্নত বিপণন ব্যবস্থা গড়ে না উঠা, ট্রান্সপোর্ট কস্ট বেশি হওয়ায় আম রপ্তানি কম হচ্ছে।
আম রপ্তানিতে পিছিয়ে থাকার অনেক কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আম উৎপাদনে কৃষির উত্তম চর্চার অভাব, রপ্তানিযোগ্য জাতের অপর্যাপ্ততা, নিরাপদ ও আন্তর্জাতিক গুনগত মানসম্পন্ন আমের জাত নির্বাচন, বাজার যাচাই ও সৃষ্টিতে সমন্বয়ের অভাব, প্রান্তিক কৃষকদের ইনপ্রাস্ট্রাকচার ও লজিস্টিক প্রাপ্তিতে সমস্যা, উৎপাদিত আমের সেলফ লাইফ কম, কার্গো বিমান ভাড়া বেশি, আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি আমের ব্রান্ডিং ইমেজ সৃষ্টি না হওয়া ও আন্র্Íজাতিক মানের প্যাকেজিংয়ের
অভাবসহ আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট চাইলে চ্যালেঞ্জগুলো সমস্যা নিসরণে উদ্যোগী গ্রহণ করতে পারে।
চঁাপাইনবাবগঞ্জে শতাধীক মডেল আম ফার্মার থাকলেও ২/১ জন বাদে বাকীরা থেকে যান অন্তরালে। স্থানীয় প্রশাসন ও কৃষি বিভাগের কাছে শতাধীক মডেল আম ফার্মারের তালিকা থাকা নিয়েও সন্দেহের।
বিশ্বের প্রধান দশটি আম উৎপাদনকারী দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অষ্টম (এফএও-২০১১) স্থানে থাকলেও আম রপ্তানিকারক দেশ হিসাবে কোন অবস্থানে নেয় (সিআইএ ওয়ার্ল্ডবুক-২০১১)।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে, দেশে ২ লাখ ৩৫ হাজার একর জমিতে আমবাগান রয়েছে। প্রতিটি গাছে গড়ে ৭৭ কেজি করে আম উৎপাদিত হয়।
সুস্বাদু এ ফলের উৎপাদনে অস্টম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। চঁাপাইনবাবগঞ্জ জেলার প্রধান অর্থকারী ফসল হিসেবে পরিচিত ফলের রাজা আম।
আমে প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন থাকে। তাছাড়া এই ফলে অন্যান্য ভিটামিন ও খনিজ উপাদান যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায়। আমের বিকল্প পন্য তৈরীতে প্রশিক্ষন ও গুরুত্ব দেযা দরকার। পাকা আম থেকে জুস, আমসত্ত্ব, জ্যাম, জেলি ইত্যাদি তৈরি হয়। বর্তমান সরকার আম গাছের পরিচিতি, ফলের জনপ্রিয়তা, জাতীয় সঙ্গীতে আমের স্থান এবং দেশের স্বাধীনতার সঙ্গে আম বাগানের নিবিড় সম্পর্ক থাকায় আম গাছকে ২০১০ সালের ১৫ নভেম্বর জাতীয় বৃক্ষ ঘোষণা করেন।

রপ্তানীর লক্ষমাত্রা
বর্তমান সরকার আমচাষীদের জন্য নানান ভাল উদ্যোগ নিয়েছেন। কম খরচে রেলে আম পরিবহনের ব্যবস্থা,দেশের বাইরে সরকার ও রাস্ট্র প্রধানদের আম উপহার দিয়ে আম ও বাংলাদেশকে তুলে ধরতে চেয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিস্ট বিভাগ। পাশাপাশি সামনে আম মৌসুমে ১ লক্ষ মেট্রিকটন আম রপ্তানীর লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করে একটি প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে। আমজনতার আম নিয়ে এমন আশ্বাসে কপালে চিন্তার ভঁাজ কিছুটা কম মনে করলেও প্রকৃত উৎপাদনকারীরা সুবিধা পাওয়া না পাওয়ার শঙ্কায় শঙ্কিত বলে মনে হচ্ছে।

জিআই স্বীকৃতির দ্বারে চঁাপাইনবাবগঞ্জে ফজলি আম
চঁাপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাতী আমের পরে দেশের চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধনের দ্বারে বিখ্যাত ও সুমিষ্ট আম ফজলি। তবে ফজলি আমটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের হলেও রাজশাহীর ফজলি আম নামে নিবন্ধিত হতে যাওয়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম চাষীরা আনন্দের পাশাপাশি ক্ষোভও প্রকাশ করেন ও রাজশাহী নয় ফজলি আমকে
চঁাপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম হিসেবে স্বীকৃতির দাবীতে আন্দোলনসহ নিয়মানুসারে কাজ করছে ম্যাংগো ফাউন্ডেশন ও চঁাপাইনবাবগঞ্জ কৃষি এ্যাসোসিয়েশনসহ কয়েকটি সংগঠন ও চঁাপাইনবাবগঞ্জের সব শ্রেনী পেশার মানুষ ও সংগঠন একাট্টা হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে উৎপাদিত আমের মধ্যে ৩৮ ভাগ দখল করে আছে ফজলি জাতের আম। নানান দিক দিয়ে আমচাষী, বাগানমালিক, আমব্যবসায়ীরা ‘ফজলি আম’ কে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির দাবী জানিয়ে আসছেন।

মিডিয়ার করনীয়
রপ্তানীতে জটিলতাসহ উৎপাদন পদ্ধতি,সম্প্রসারিত নতুন জাত ,আমদানীকৃত আমের প্রতিরক্ষা ব্যাগ কৃষিপন্য হিসেবে স্বীকৃতির দাবী ইলেকট্রোনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া,ইউ টিউব ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠে না আসলে সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও উত্তরোণের উপায় থেকে যাবে অন্তরালে। ক্ষতি হবে বিশাল অর্থনীতির। কয়েক বছর থেকে আমচাষীরা চরম ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন কখনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে,কখনও নায্যমূল্য না পাওয়া,আবার কখনও আমচঁাদা দিতে গিয়ে। ধারাপাতে ছিল ৪০ সেরে এক মন। আড়তে কৃষককে বাধ্য হয়ে ৫০-৫২ কেজি সমান একমন হিসেবে বিক্রি করতে গিয়ে।
ধারাপাত বদলাতে হবে,অথবা আমের ওজন মনে আড়তে গিয়ে ৪০ কেজিতেই হয় তার ব্যবস্থা নিতে হবে প্রশাসনকে। কয়েক লক্ষ মানুষ কর্মবিমূখ ও আয়ের উৎস হারিয়ে ফেললে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। একথা সবাই মনে আওড়ালেও যাদের করার কিছু আছে তারা আস্থাহীনতায় পড়েছেন। আম রপ্তানীতে সিন্ডিকেট হলে লাভ হবে মাত্র কয়েকজনের,ঘটবেনা কৃষকের উন্নতি। যদি বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠান প্রকৃত বাগান মালিকদের বাগানে গিয়ে রপ্তানীর জন্য চাষী ও আম নির্ধারন করেন তবে আমের সুনাম ক্ষুন্ন না হবার পাশাপাশি চাষীরা লাভবান হবেন।

( লেখক – সাংবাদিক ও সদস্য সচিব,ম্যাংগো ফাউন্ডেশন )

অনলাইন পত্রিকায় আমার ছবি দিয়ে প্রকাশ করা যেতে পারে , সমস্যা হলে প্রকাশের দরকার নাই
কালকে এ লেখাটি অন্য শিরোনামে গৌড় বাংলা তে প্রকাশ হতে পারে , তাই সেখানে প্রকাশের আগে সম্ভব হলে এখন দেয়া যেতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




<figure class=”wp-block-image size-large”><img src=”http://borendronews.com/wp-content/uploads/2020/07/83801531_943884642673476_894154174608965632_n-1-1024×512.jpg” alt=”” class=”wp-image-17497″/></figure>

© All rights reserved © 2019 borendronews.com
Design BY LATEST IT