বিশ্বকাপ ক্রিকেট দোরগোড়ায়। উন্মাদনায় ভাসছে বিশ্ব। সে উন্মাদনায় যোগ দিলেন সংগীতশিল্পীরাও। তাঁরা তৈরি করলেন বেশ কিছু গান। এ সবকিছুই ক্রিকেটের প্রতি শিল্পীদের ভালোবাসার উপহার। গানগুলো টাইগারভক্তদের উজ্জীবিত করবে, এমনটাই বললেন শিল্পীরা।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), টেলিভিশন চ্যানেল, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় গানগুলো তৈরি হয়েছে। তৈরি হয়েছে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও। একক শিল্পীর পাশাপাশি দ্বৈত কণ্ঠ ও ব্যান্ডও অংশ নিয়েছে গান তৈরিতে।
শূন্য ব্যান্ড তৈরি করেছে ‘চলবে লড়াই’ গানটিবিশ্বকাপ ক্রিকেট দোরগোড়ায়। উন্মাদনায় ভাসছে বিশ্ব। সে উন্মাদনায় যোগ দিলেন সংগীতশিল্পীরাও। তাঁরা তৈরি করলেন বেশ কিছু গান। এ সবকিছুই ক্রিকেটের প্রতি শিল্পীদের ভালোবাসার উপহার। গানগুলো টাইগারভক্তদের উজ্জীবিত করবে, এমনটাই বললেন শিল্পীরা।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), টেলিভিশন চ্যানেল, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় গানগুলো তৈরি হয়েছে। তৈরি হয়েছে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও। একক শিল্পীর পাশাপাশি দ্বৈত কণ্ঠ ও ব্যান্ডও অংশ নিয়েছে গান তৈরিতে।
বিশ্বকাপ ২০১৯ উপলক্ষে বিসিবি ও লাইফবয় নিয়ে এসেছে ‘খেলবে টাইগার, জিতবে টাইগার’ শিরোনামের একটি গানের ভিডিও। গত শনিবার সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি প্রকাশ করা হয়। গানটির কথা লিখেছেন পুলক অনিল। সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন চিরকুট ব্যান্ডের সদস্য ইমন চৌধুরী এবং গেয়েছেন নেমেসিস ব্যান্ডের সদস্য জোহাদ। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনায় সাকিব ফাহাদ। গানটির সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী বলেন, ‘এটা একটা বিজ্ঞাপনী সংস্থার কাজ ছিল। ওদের নির্দেশনা ছিল রক ও অনুপ্রেরণাদায়ী গান হবে। সে রকম করার চেষ্টা করেছি। রক ঘরানার সংগীতায়োজন করেছি। অনেক দিন ধরে সবাই মিলে কাজ করেছি।’
বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে সংগীতশিল্পী আসিফ আকবরের একটা অন্য রকম ভালোবাসা থাকে। ২০০৪ সালে তাঁর গাওয়া ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ গানটি সারা দেশে আলোড়ন তুলেছিল। এবারও তিনি গাইলেন একটি গান। প্রায় ১৫ বছর পর বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে শুভ কামনা জানিয়ে গাইলেন ‘প্রাণে প্রাণে আওয়াজ তোলো’ গানটি। আসিফ আকবর বলেন, ‘১৫ বছর আগে জাতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গান করেছিলাম। দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। সামনে ক্রিকেট বিশ্বকাপ। এমনিতেই বাংলাদেশ ক্রিকেট উন্মাদনায় ভাসছে। এই গানের কথা ও সুর নতুন মাত্রা দেবে বলে আমার বিশ্বাস।’
আসিফের সঙ্গে এই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সংগীতশিল্পী পূজা ও ঐশ্বর্য্য। স্নেহাশীষ ঘোষের কথায় এই গানের সুর ও সংগীত করেছেন এম এম পি রনি। গানটির ভিডিও পরিচালনা করেছেন মাহমুদ মাহিন।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাফল্য কামনা করে একটি ‘ফ্যান অ্যানথেম’ তৈরি করেছে গ্রামীণফোন। শিরোনাম ‘চলো বাংলাদেশ ২০১৯ ’। এটির সংগীত পরিচালনা করেছেন ফুয়াদ আল মুক্তাদির। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন শুভ, ফুয়াদ আল মুক্তাদির ও জোহান। ফুয়াদ আল মুক্তাদির এখন আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি সেখান থেকেই পুরো কাজটি করেছেন। জোহান কণ্ঠ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বসে এবং শুভ বাংলাদেশ থেকেই কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটির ভিডিওচিত্র পরিচালনা করেছেন সামিউর রহমান।
শূন্য ব্যান্ড তৈরি করেছে ‘চলবে লড়াই’ গানটিবিশ্বকাপ ক্রিকেট দোরগোড়ায়। উন্মাদনায় ভাসছে বিশ্ব। সে উন্মাদনায় যোগ দিলেন সংগীতশিল্পীরাও। তাঁরা তৈরি করলেন বেশ কিছু গান। এ সবকিছুই ক্রিকেটের প্রতি শিল্পীদের ভালোবাসার উপহার। গানগুলো টাইগারভক্তদের উজ্জীবিত করবে, এমনটাই বললেন শিল্পীরা।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), টেলিভিশন চ্যানেল, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় গানগুলো তৈরি হয়েছে। তৈরি হয়েছে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও। একক শিল্পীর পাশাপাশি দ্বৈত কণ্ঠ ও ব্যান্ডও অংশ নিয়েছে গান তৈরিতে।
বিশ্বকাপ ২০১৯ উপলক্ষে বিসিবি ও লাইফবয় নিয়ে এসেছে ‘খেলবে টাইগার, জিতবে টাইগার’ শিরোনামের একটি গানের ভিডিও। গত শনিবার সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি প্রকাশ করা হয়। গানটির কথা লিখেছেন পুলক অনিল। সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন চিরকুট ব্যান্ডের সদস্য ইমন চৌধুরী এবং গেয়েছেন নেমেসিস ব্যান্ডের সদস্য জোহাদ। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনায় সাকিব ফাহাদ। গানটির সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী বলেন, ‘এটা একটা বিজ্ঞাপনী সংস্থার কাজ ছিল। ওদের নির্দেশনা ছিল রক ও অনুপ্রেরণাদায়ী গান হবে। সে রকম করার চেষ্টা করেছি। রক ঘরানার সংগীতায়োজন করেছি। অনেক দিন ধরে সবাই মিলে কাজ করেছি।’
বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে সংগীতশিল্পী আসিফ আকবরের একটা অন্য রকম ভালোবাসা থাকে। ২০০৪ সালে তাঁর গাওয়া ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ গানটি সারা দেশে আলোড়ন তুলেছিল। এবারও তিনি গাইলেন একটি গান। প্রায় ১৫ বছর পর বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে শুভ কামনা জানিয়ে গাইলেন ‘প্রাণে প্রাণে আওয়াজ তোলো’ গানটি। আসিফ আকবর বলেন, ‘১৫ বছর আগে জাতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গান করেছিলাম। দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। সামনে ক্রিকেট বিশ্বকাপ। এমনিতেই বাংলাদেশ ক্রিকেট উন্মাদনায় ভাসছে। এই গানের কথা ও সুর নতুন মাত্রা দেবে বলে আমার বিশ্বাস।’
আসিফের সঙ্গে এই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সংগীতশিল্পী পূজা ও ঐশ্বর্য্য। স্নেহাশীষ ঘোষের কথায় এই গানের সুর ও সংগীত করেছেন এম এম পি রনি। গানটির ভিডিও পরিচালনা করেছেন মাহমুদ মাহিন।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাফল্য কামনা করে একটি ‘ফ্যান অ্যানথেম’ তৈরি করেছে গ্রামীণফোন। শিরোনাম ‘চলো বাংলাদেশ ২০১৯ ’। এটির সংগীত পরিচালনা করেছেন ফুয়াদ আল মুক্তাদির। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন শুভ, ফুয়াদ আল মুক্তাদির ও জোহান। ফুয়াদ আল মুক্তাদির এখন আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি সেখান থেকেই পুরো কাজটি করেছেন। জোহান কণ্ঠ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বসে এবং শুভ বাংলাদেশ থেকেই কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটির ভিডিওচিত্র পরিচালনা করেছেন সামিউর রহমান।
ফুয়াদ আল মুক্তাদির বলেন, ‘গানটি পৃথিবীর আনাচকানাচে ছড়িয়ে থাকা সব বাংলাদেশিকেই অনুপ্রেরণা দেবে। গানের কথায় বাংলাদেশ দলসহ ১৬ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা আর উদ্দীপনার কথা বলা হয়েছে। আমার বিশ্বাস, গানটি সবাই পছন্দ করবে এবং গানটি আমাদের ক্রিকেটের জয়যাত্রার অংশ হয়ে দাঁড়াবে।’
বিশ্বকাপের গানগুলো গাওয়ার মধ্যে আলাদা একটা আবেগ থাকে বলে মনে করেন
সংগীতশিল্পী কোনাল। তিনি ও বেলাল খান গেয়েছেন ‘জয় হবে জয়’ গানটি। গানটির
কথা লিখেছেন রবিউল ইসলাম জীবন এবং সুর ও সংগীত বেলাল খান ও জে কে মজলিশ।
কোনাল বলেন, ‘গানটির মধ্যে একটা উন্মাদনা আছে। বেশ ভালো লেগেছে। সব গানই
কণ্ঠ দিয়ে গাই তা ঠিক কিন্তু এই ধরনের গানে আবেগ বেশি থাকে।’
‘বাংলার
দামাল ওরা’ শিরোনামের একটি গান গেয়েছেন সংগীতশিল্পী প্রতীক হাসান এবং এ আর
রাজ। সংগীত করেছেন মুশফিক লিটু। ‘হবে রে জয়’ শিরোনামের একটি গান গেয়েছেন
সংগীতশিল্পী মিলন মাহমুদ। কথা ও সুর মেনন ও রিপু। আরেফিন রুমী লেজার ভিশনের
ব্যানারে গেয়েছেন একটি গান। কাজী শুভ, ইলিয়াছ ও দ্বীন ইসলাম গেয়েছেন ‘জেগে
ওঠো বাংলাদেশ’ শিরোনামের গান। গানটি লিখেছেন ইমদাদ সুমন ও সুর করেছেন
ওসমান সজীব। সংগীতায়োজন করেছেন রাহুল মুৎসুদ্দী। সিডি চয়েস মিউজিকের
ব্যানারে গানটি তৈরি করা হয়েছে। সংগীতশিল্পী আরাফাত মহসিন তৈরি করেছেন
‘গর্জে ওঠো টাইগার’। গাজী গ্রুপ এটি নিয়ে এসেছে। গানের কথা লিখেছেন মুত্তাক
হাসিব।
বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে গান তৈরি করেছে কয়েকটি গানের দলও। এর মধ্যে আছে চিরকুট, শূন্য ও নকশীকাঁথা। চিরকুট ব্যান্ডের সদস্য শারমীন সুলতানা সুমি বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের জন্য গানটি করা। বাংলাদেশের ক্রিকেট দল সারা বাংলাদেশের মানুষকে এক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসেছে। আমাদের টার্গেট থাকে সব সময়ই বাংলাদেশ ভালো ক্রিকেট খেলবে, মাথা ঠান্ডা করে খেলবে। জিততেই হবে, এমন কথা নেই। কারণ, এতে চাপটা বেড়ে যায়। ভালো খেললে এমনিতেই জিতবে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সঙ্গে আমাদের পক্ষ থেকে পাশে থাকার জন্যই গানটি করা।’
চিরকুটের ‘বাঘ বাজি চলবে, বাঘ জানতে লড়বে’ গানের কথা লিখেছেন শারমীন সুলতানা সুমি, সংগীতায়োজনে চিরকুট ব্যান্ড। গানের দলটির ইউটিউবে শিগগির ভিডিও আকারে গানটি প্রকাশ করা হবে।
গানের দল শূন্য তৈরি করেছে চলবে লড়াই গানটি। দলের অন্যতম সদস্য ইমরুল করিম এমিল জানিয়েছেন, ‘আমরা ক্রিকেটের গান প্রায়ই করি। বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে ভক্তদের যেন উদ্দীপনা ছড়াতে পারি, এটা আমাদের উদ্দেশ্য ছিল।’
তিনি জানান, গানটির ভাবনা এমন যে বিশ্বকাপে অনেকগুলো জয় হয়েছে। বিশ্বকাপ অধরা থেকে গেছে। লড়াই করে যাবে বাংলাদেশ দল। তা ফলাফল যা-ই হোক, তাঁরা সব সময়ই ভক্তদের কাছে পাবে। ‘চলবে লড়াই’ গানটির কথা তানভীর চৌধুরী।
ব্যান্ড নকশীকাঁথাও তৈরি করেছে বিশ্বকাপ নিয়ে গান ‘পাশেই পুরো বাংলাদেশ’। লেখা হাসান আহমেদ এবং সুর ও সংগীত সাজেদ ফাতেমী। ব্যান্ডটির নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে শিগগির প্রকাশ করা হবে গানটি
Leave a Reply